শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১১ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব সংবাদদাতা:: ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডস্থ শান্তিধারা হকার্স মার্কেট সমিতির সভাপতি ইদ্দিস খান ও সেক্রেটারী কামাল পাশাসহ কমিটির সকল কর্মকর্তাবৃন্দ উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছে। তাদের কাজে ঈষান্বীত হয়ে একটি চক্র মানহানীকর মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করাচ্ছে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়।
জানা গেছে, বর্তমান কমিটির মাধ্যমে সদস্যদের শত-শত দোকান বুঝিয়ে দিয়েছে এবং সকলেই স্বাবলম্বী হয়েছে। পাশাপাশি সিএস-৩৪ ও আরএস-৪৭ দাগে রাজউক থেকে বানিজ্যিক কাম আবাসিক ভবনের অনুমতি এনে পাইলিং করার সময় প্রতারক চক্রের মূল হোতা নুরুল হোসেন মোড়ল ও হাবিব উল্যাহ গংরা প্রায় ৬ বছর ধরে বর্তমান কমিটির সুনাম ক্ষুন্নসহ কথিত এডহক কমিটির নামে সমিতির গঠনতন্ত্র পরিপহ্নি কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকার কারনে তাদের সদস্য পদ বাতিল করা হয়। তারা নামে বেনামে বর্তমান কমিটির কর্মকর্তাদের নামে ২০/২৫ টি মামলা দায়ের করেছেন। বেশীর ভাগ মামলা থেকে কর্মকর্তাগন অব্যহতি পেয়েছেন। সেই সাথে ওই চক্রটি সমিতি কর্মকর্তরা যাতে বহুতলা ভবন নির্মানসহ সাধারন মানুষের জন্য কাজ করতে না পারে সেজন্য নানা প্রকার অপ-প্রচারসহ গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। আর এ ষড়যন্ত্রের বহিপ্রকাশ হলো পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।
শান্তিধারা হকার্স মার্কেট সমিতির সভাপতি ইদ্দিস খান জানান, আমরা সদস্যদের শত-শত দোকান বুঝিয়ে দিয়েছে এবং সকলেই আজ স্বাবলম্বী হয়েছে। পাশাপাশি সিএস-৩৪ ও আরএস ৪৭ দাগে রাজউক থেকে বানিজ্যিক কাম আবাসিক ভবনের অনুমতি এনে পাইলিং এর কাজ চলছে। কিন্তু কমিটির নাম ভাঙ্গানোসহ নানা অপকর্ম করার অপরাধে নুরুল হোসেন মোড়ল ও হাবিব উল্যাহ গংদের বহিষ্কার করার পরে তারা আমাদের নামে/বেনামে বেশ কয়েকটি মিথ্যা মামলা দিয়েছে। কিন্তু বেশীর ভাগ মামলা থেকে আমরা নির্দশ প্রমানিত হয়ে খালাস পেয়েছি। এবং বাকি মামলা থেকে আমরা অব্যহতি পাব বলে বিশ্বাস করি। ভাল কাজের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ববস্থার নেয়ার প্রত্যাশা করছি।